ফ্যাকাল্টি মেম্বার খোঁজার ও নক করার কিছু টিপস

যৌথভাবে লিখেছেন – নির্ঝর রুথ এবং শতাব্দী গুণ মিষ্টি

প্রফেসর খোঁজার কিছু কৌশল

– নির্ঝর রুথ

অনেকেই নিজের মত করে প্রফেসর খুঁজে বেড়ান। আমিও প্রথমে নিজের বুদ্ধি অনুযায়ী খুঁজে মরেছি। কিন্তু সেটা ১০০% কাজে দেয়নি। এরপর ছোট বোন শতাব্দী গুণ বেশ কিছু কায়দা শেখালো। আমার কায়দার সাথে সেগুলো ঘোঁট পাকিয়ে দেখলাম, বেশ কাজে দিচ্ছে। বেশ না, ভালই কাজে দিচ্ছে।

তাই আমার অনুসরণ করা কৌশলগুলো এখানে উল্লেখ করছি। আপনারা যার যার সুবিধামত এগুলো কাস্টোমাইজ করে নিতে পারেন।

১) আমি যেহেতু বেশ আনকমন একটা সাবজেক্টের (খাদ্য ও পুষ্টি) স্টুডেন্ট, তাই এই বিষয়ের উপর পিএইচডি করায়, এমন সবগুলো ইউনিভার্সিটিকেই টার্গেট করতে হয়েছে। এর প্রধান কারণ হল, পুষ্টিতে পিএইচডি করায়, এমন ভার্সিটি হাতে গোনা। তাই যারা আমার মত ভুক্তভোগী, তাদেরকে বলব স্টেট, আবহাওয়া, খরচ কম না বেশী – ইত্যাদি পয়েন্টকে আমলে নিয়ে ভার্সিটি শর্ট লিস্টেড না করে ওই বিষয়ের উপর মাস্টার্স বা পিএইচডি (আপনি যে ডিগ্রী নিতে আগ্রহী আর কি) করায়, এমন প্রতিটা ভার্সিটিই খুঁজে দেখা। তাহলে সর্বোচ্চ সংখ্যক প্রফেসরের নাগাল পাওয়া যাবে।

২) প্রথম প্রথম নিজের সবচেয়ে পছন্দের বিষয়ভিত্তিক (ক্যান্সার এবং পুষ্টি) প্রফেসরই শুধু খুঁজেছিলাম। পরে দেখলাম, বাকী বিষয়গুলো বাদ দিয়ে দিলে আমার খোঁজাখুঁজির সীমানা এতোটাই সীমিত হয়ে যায় যে, ফান্ডসহ ভর্তির সুযোগ একেবারে কানি আঙ্গুলের সমান! এজন্য আমার রিসার্চ ইন্টারেস্টে ঢুকালাম আরও কিছু বিষয় (স্থূলতা, ডায়াবেটিস, এক্সারসাইজ ইত্যাদি)। এরপর দেখলাম, নক করার জন্য অনেক প্রফেসর পাচ্ছি। আপনারাও এমনটা করতে পারেন। এতে পজিটিভ রিপ্লাই পাওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যাবে।

৩) প্রফেসরের গবেষণাপত্রের অ্যাবসট্র্যাক্ট অন্তত তিনটা হলেও পড়ে দেখা দরকার। কারণ অনেক সময় ওয়েবসাইটে উনার রিসার্চ ইন্টারেস্ট সম্পর্কে যা লেখা থাকে, সেখান থেকে আপনি স্পষ্ট ধারণা পাবেন না। যেমন – আমার কাঙ্ক্ষিত এক প্রফেসরের ইন্টারেস্ট হিসেবে দেখলাম “চাইল্ডহুড ওবেসিটি” লেখা। আমি ভাবলাম, উনি বোধহয় শিশুদের স্থূলতা নিয়ে ল্যাব বেইজড কাজ করেন (যে ধরণের কাজে আমি আগ্রহী)। খুশী খুশী মনে উনার রিসার্চগেট প্রফাইলে ঢুকে অ্যাবসট্র্যাক্ট পড়ে দেখলাম, উনার সব কাজই কম্যুনিটি বেইজড! কিন্তু আমি যদি অ্যাবসট্র্যাক্ট না পড়েই শুধু “চাইল্ডহুড ওবেসিটি” দেখে উনাকে মেইল করে বসতাম, তাহলে ব্যাপারটা কেমন হত?

৪) অনেক সময় দেখা যায়, আপনার সাবজেক্টটি ইন্টারডিসিপ্লিনারি পিএইচডি প্রোগ্রামের আওতাভুক্ত। অর্থাৎ কয়েকটি ডিপার্টমেন্ট একত্রিত হয়ে এই ডিগ্রী প্রদানের জন্য কাজ করছে। এক্ষেত্রে ফ্যাকাল্টিতে দেখবেন শুধু আপনার সাবজেক্টের প্রফেসর নয়, বরং অন্যান্য ডিপার্টমেন্টের (যেসব Dept মিলে ইন্টারডিসিপ্লিনারি পিএইচডি প্রোগ্রাম চালু করেছে) প্রফেসররাও আছেন। সেক্ষেত্রে সাবধান! ভুল করে “খ” অনুষদের প্রফেসরকে মেইল দিয়ে যদি বলেন, আমি “ক” বিষয়ে পিএইচডি করতে চাই, তাহলে কিঞ্চিৎ ঝামেলায় পড়তে পারেন।

আমি একবার এরকম একটা ভুল করে ফেলেছিলাম। ওই ভার্সিটিতে পুষ্টি আর এপিডেমিওলজি বিভাগ একসাথে পিএইচডি প্রোগ্রাম চালায়। আমি এপির প্রফেসরকে মেইল দিয়ে বলেছিলাম, “পুষ্টিতে পিএইচডি করতে চাই।” উনি অবশ্য সুন্দর করে রিপ্লাই দিয়েছিলেন, “আমি এপির প্রফেসর। তুমি পুষ্টির প্রফেসরদের সাথে যোগাযোগ কর।”

আজ এই পর্যন্তই। ভালো থাকুন, হ্যাপি মেইল চালাচালি!

প্রফেসরকে নক করার কিছু কৌশল

– নির্ঝর রুথ

লেখাটা আমার মত মিডিয়াম প্রোফাইলধারী স্টুডেন্টদের জন্য। যাদের ভালো প্রোফাইল আছে, তারা অনেক বাছ বিচার করে ভার্সিটি পছন্দ করতে কিংবা প্রফেসরকে নক করতে পারেন। মুশকিলে পড়ে যাই আমরা, একাডেমীকভাবে মধ্যবিত্ত পরিবারের সদস্যরা। আমাদের হাতে বিকল্প বলে তেমন কিছু থাকে না। চিপায় পড়লে আমরা দুনিয়ার সব ভার্সিটি এবং প্রফেসরকেই খুঁজে থাকি।

আরেকটা বিষয় হল, অনেক স্টুডেন্টই নিজের প্রোফাইল অনুযায়ী সরাসরি ভার্সিটিতে এপ্লাই করে থাকেন। প্রফেসরের সাথে যোগাযোগের বিষয়টি তাদের জন্য খুব একটা গুরুত্বপূর্ণ নয়। এই লেখাটি তাদের জন্যেও নয়। তাই যারা প্রফেসর কন্টাক্ট করতে চান, শুধুমাত্র তাদের উদ্দেশ্যেই এই লেখা।

[যে পয়েন্টগুলো বলবো, এগুলো আমার অভিজ্ঞতা থেকে বুঝেছি। সবার এমন অভিজ্ঞতা নাও হতে পারে।]

১) যত বেশী সম্ভব প্রফেসরকে নক করুন। একজনের কাছ থেকে পজিটিভ কিছু শুনলেও অন্যদের নক করুন। আপনি যত বেশী সংখ্যক প্রফেসরের কাছ থেকে পজিটিভ রিপ্লাই পাবেন, তত নিশ্চিন্তে নাকে তেল ঢেলে ঘুমাতে পারবেন। কারণ অনেক ক্ষেত্রে দেখা যায়, যিনি আপনাকে “নিবই নিব, তোমাকেই নিব” ধরণের ইঙ্গিত দিয়েছেন, তিনিই হঠাৎ বেঁকে বসেছেন। দেখা গেল উক্ত প্রফেসরের ভার্সিটিতে আপনি অ্যাডমিশনই পেলেন না। এরকম অন্তত চারটা কেস আমি দেখেছি।

তাই তিন চারটা পজিটিভ রিপ্লাই পেলেও অন্যদের নক করতে থাকুন। দিন শেষে আপনার হাতেই সর্বময় ক্ষমতা থাকবে কোন কোন প্রফেসরের ভার্সিটিতে এপ্লাই করতে চান, সেই সিদ্ধান্ত নেয়ার।

২) আপনি যেহেতু প্রফেসরকে নক করতে যাচ্ছেন, তাই ধরে নিচ্ছি বিভিন্ন ভার্সিটি সম্পর্কে ঘাঁটাঘাঁটি করেছেন এবং তাদের র‍্যাঙ্কিং সম্পর্কেও জানেন। সেক্ষেত্রে নিজের প্রোফাইলমাফিক সব ভার্সিটিতে (সব না পারলেও অন্তত হাতে থাকা সময়+অন্যান্য কোয়ালিফিকেশন মিলিয়ে সর্বোচ্চ সংখ্যক) নক তো করবেনই, আপনার রিসার্চ ইন্টারেস্ট কোন হাই র‍্যাঙ্কড ভার্সিটির প্রফেসরের সাথে মিলে গেলে সেগুলোতেও নক করে দেখবেন। নক করতে কোন বাধা বা অস্বস্তি থাকার কথা না।

৩) হাই র‍্যাঙ্কড ভার্সিটিতে কয়েকবার মেইল চালাচালির পর আপনি নিজেই বুঝে যাবেন ওরা কী চায়। হয়ত প্রফেসর বা গ্র্যাড কোঅরডিনেটর বললেন যে, উনারা GRE সব সেকশনের স্কোর ৭০ পার্সেন্টাইলের বেশী চান, হাই ফাই রিসার্চ অভিজ্ঞতা চান, সিজিপিএ-ও উড়াধুরা চান। সেক্ষেত্রে আপনার সেগুলো আছে কি নেই, সে অনুযায়ী লেগে থাকবেন না কেটে পড়বেন – চিন্তা করুন।

আপনার করা রিসার্চ আর মিডিয়াম প্রোফাইল যদি প্রফেসরের মনে ধরে, তাহলে হাই র‍্যাঙ্কড ভার্সিটির প্রফেসরও পজিটিভ রিপ্লাই দিতে পারেন। এটা অসম্ভব কিছু নয়।

৪) অনেক সময় হাই, মিডিয়াম বা লো র‍্যাঙ্কড – কোনো ভার্সিটি থেকেই আপনি রিপ্লাই পাবেন না। এতে দমে যাওয়ার কিছু নেই। কারণ আপনার সাবজেক্ট বা বিভাগে তো আর একজন করে প্রফেসর না। যার সাথে কাজ করার সবচেয়ে বেশী ইচ্ছে ছিল, তিনি রিপ্লাই না দিলে দ্বিতীয়/তৃতীয় পছন্দের প্রফেসরকে নক করুন। সেই সাথে একটা নির্দিষ্ট বিরতিতে সবচেয়ে পছন্দের প্রফেসরকে মেইল দিতে থাকুন।

৫) প্রফেসরদের নক করার ব্যাপারটাকে ভাত খাওয়া আর ঘুমানোর মত দৈনন্দিন কাজ বানিয়ে ফেলুন [যারা ত্যানা প্যাঁচাবেন “আমি তো ডেইলি ভাত খাই না” কিংবা “রাতে ঘুমাই না, জেগে জেগে স্বপ্ন দেখি” ইত্যাদি বলে, তারা নিজের ইচ্ছামত প্রফেসরদের নক করুন]। মোট কথা, প্রফেসরকে নক করতে হবে নিয়মিত। একদিন নক করলেন, এরপর সিনেপ্লেক্সে মুভি দেখে বা তেঁতুলিয়া-টেকনাফে কয়েক সপ্তাহ কাটিয়ে আবার মেইল করলেন এবং রিপ্লাই না পেলে “আমাকে কেউ পুঁছে না” বলে কাঁদবেন, তা হবে না। প্রতিদিন কমপক্ষে পাঁচজনের উপর রিসার্চ করুন এবং মেইল পাঠান (শনি, রবি বাদে)।

৬) প্রফেসরদের সম্পর্কে যত জায়গা থেকে পারবেন, তথ্য সংগ্রহ করুন। দেখা যায়, একজন প্রফেসর সম্পর্কে ভার্সিটি ওয়েবসাইটে কিছু তথ্য আছে, ইউটিউবে কিছু আছে। উনি আরেক ভার্সিটির adjunct professor হলে সেখানেও ঢুঁ মেরে আসুন। তথ্যের আরও উৎস সম্পর্কে জানার জন্য গুগল সার্চের অপশন তো আছেই।

প্রফেসর সম্পর্কে যত বেশী ঘাঁটবেন, উনার গবেষণা এবং ফান্ড সম্পর্কে তত ভালো আইডিয়া পাবেন।

৭) প্রফেসরের অধীনে যারা বর্তমান স্টুডেন্ট হিসেবে আছে, তাদের প্রোফাইলও ঘাঁটুন। তারা কী কী বিষয়ের উপর রিসার্চ করছে জানতে পারলে আপনি বাড়তি সুবিধা পাবেন। সে অনুযায়ী নিজের ইন্টারেস্টকে ঘষামাজা করে নেওয়া যাবে। প্রয়োজন পড়লে তাদের সাথে যোগাযোগও করে দেখতে পারেন।

একই সাথে একাধিক প্রফেসরকে নক করার ব্যাপারে সাবধান হোন

– শতাব্দী গুণ মিষ্টি

একটা প্রশ্ন অনেকের মনেই থাকে, একটা নির্দিষ্ট ডিপার্টমেন্টের কয়েকজন প্রফেসরকে একই সাথে ইমেইল করা যায় কিনা? এই প্রশ্নের উত্তরে মতভেদ রয়েছে। কেউ কেউ বলেন যে, একইদিনে বেশ কয়েকজন প্রফেসরকে নক করা ঠিক না। আবার দুই-একজন হয়তো বলবে করলেও সমস্যা নেই। আমি আমার একটা পার্সোনাল অভিজ্ঞতা শেয়ার করছি। আমি বেশ কিছু বিশ্ববিদ্যালয়ের ৩/৪ জন প্রফেসরকে একই দিনে এক সময়েই নক করেছি। রিপ্লাইও পেয়েছি ভালোই। তেমন কোন সমস্যা কখনোই ফেস করিনি। কিন্তু একদিন বিপত্তির সম্মুখীন হলাম। সেটাই শেয়ার করছি।

একবার ‘ক’ বিশ্ববিদ্যালয়ের ৩/৪ জন প্রফেসরের সাথেই আমার কাজ বেশ ভালোই মিলে গেল। যার সাথে সবচেয়ে বেশি মিল ছিল, তাকেই প্রথমে মেইল পাঠালাম। .৩/৪ মিনিটের মাথায়ই সে রিপ্লাই দিল। ‘তোমার সাথে আমার কাজের বেশ ভাল মিলই আছে, তুমি এপ্লাই করো আর এপ্লিকেশনে আমার নামও দিতে পারো। আমি তোমার ব্যাপারে আগ্রহী’। সে মেইলটাতে ডিপার্টমেন্ট কোঅরডিনেটরকেও(উনিও একজন প্রফেসর) যুক্ত করে দিলেন, যাতে আমি তার সাথে এপ্লিকেশনের বিষয়ে কথা বলতে পারি।

আমি এত তাড়াতাড়ি পজিটিভ রিপ্লাই পেয়ে বেশ খুশি। .কিছুক্ষণের মধ্যেই ডিপার্টমেন্ট কোঅরডিনেটর আমাকে একটা মেইল দিলেন। এপ্লিকেশন এর দিকনির্দেশনা দিলেন এবং বললেন, ‘যদিও ‘ম’ প্রফেসর তোমার ব্যাপারে আগ্রহ প্রকাশ করেছেন, তবু তুমি আরও কয়েকজনকে নক করতে পারো। এতে কোন কারনে যদি ‘ম’ প্রফেসর তোমাকে নিতে না পারে, তুমি অন্যদের কাছে সুযোগ পাবে’।

আমি উনার কথায় আরও বেশি উৎসাহ পেলাম।আমি সাথে সাথেই আরও ৩/৪ জনকে (যাদের সাথে আমার কাজ মিলে কমবেশি) মেইল দিলাম। দুইজন রিপ্লাইও দিল, যদিও নেগেটিভ রিপ্লাই। আমি আর ঘাঁটালাম না।

৩/৪ দিন পর হঠাৎ রাত তিনটায় ‘ম’ প্রফেসর আমাকে মেইল দিলেন। ‘আমি শুনলাম যে, তুমি আমাকে ছাড়াও আরও কয়েকজনকে মেইল পাঠিয়ে তাদের সাথে কাজের আগ্রহের কথা জানিয়েছ। তুমি সত্যিকারভাবেই যদি আমার সাথে কাজ করতে চাও, তবেই কেবলমাত্র আমি তোমার কথা চিন্তা করবো, নাহলে আমি আর আগাবো না’।

আমার মাথায় তো আকাশ ভেঙ্গে পড়লো। পাঁচ মিনিটের জন্য মাথা পুরো ব্ল্যাংক হয়ে গেল। কী করবো বুঝতে পারছিলামনা। তারপর ভাবলাম, যেটা সত্যি সেটাই বলব। আমি তাকে বললাম, ডিপার্টমেন্ট কোঅরডিনেটরই আমাকে সাজেশন দিয়েছেন, যাতে আমি আরও কয়েকজনকে নক করি(পুরা ডিটেইলসটাই বললাম)। সাথে এও বললাম যে, ‘আমি প্রথম থেকেই আপনার সাথে কাজের ব্যাপারেই বেশি আগ্রহী ছিলাম, এবং আপনি সুযোগ দিলে আমি আপনার আন্ডারেই কাজ করতে চাই’। উনি তখন বললেন, ‘ঠিক আছে, আমি তোমার এপ্লিকেশন পজিটিভলিই দেখব’।

পরে অবশ্য ওই বিশ্ববিদ্যালয় থেকে আমার এডমিশন অফারও এসেছিল, ওই ‘ম’ প্রফেসরের আন্ডারেই।

এই হল একইসাথে একাধিক প্রফেসরকে নক করার খারাপ অভিজ্ঞতা। যদিও আমি সেই যাত্রায় বেঁচে গিয়েছিলাম, কিন্তু এই ধরনের রিস্ক থাকতেই পারে- এই বিষয়টাও মাথায় রাখা দরকার। আপনি একজনকে মেইল করার পর রিপ্লাই না পেলেও ৩/৪ দিন অপেক্ষা করতে পারেন, তারপর অন্যদের মেইল দিতে পারেন। এটা সেইফ সাইডে থাকা।

বিঃ দ্রঃ বিশ্ববিদ্যালয় আর প্রফেসরের নাম উল্লেখ করা এই গল্পে নিষ্প্রয়োজনীয় বলে মনে হয়েছে। ঘটনাটাই মুখ্য।

প্রথম ইমেইলের খসড়া এবং আরো কিছু ডিটেইলস দেখুন, All About Emailing Faculty Member পোস্টে.

মন্তব্য

One comment

মন্তব্য করুন

আপনার ই-মেইল এ্যাড্রেস প্রকাশিত হবে না। * চিহ্নিত বিষয়গুলো আবশ্যক।