Visa Application
এপ্লাই করতে কী কী লাগে, সেটা আলোচনা করেছিলাম এখানে, The Ultimate Check-list for HIGHER STUDY IN USA. ঐ লিস্টের শেষের দিকে আপনি এপ্লিকেশন-সম্পর্কিত যাবতীয় সব কাজ শেষ করে ফেলেছিলেন। এরপর একদিন আপনার কাছে এডমিশন লেটার আসবে, যাতে লেখা থাকবে অত্যন্ত আনন্দের সাথে ওরা আপনাকে ভর্তি করতে ইচ্ছুক। আসেন, আজকে সেখান থেকে শুরু করি……
01) I-20 – এডমিশন লেটারের সাথে আরেকটা মহা-জরুরী চিঠি থাকবে, যার নাম I-20. আপনি যদি এসিস্ট্যান্টশিপ পেয়ে থাকেন, তাহলে এটা মূলত এসিস্ট্যান্টশিপ লেটার- আপনার পড়াশোনা বা থাকা-খাওয়ার খরচ যে ওরা দিচ্ছে, সেটা এখানেই উল্লেখ করা থাকবে। কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে আপনি অফার লেটার ও I-20 ফরমের হার্ড কপি হাতে পাবেন। এগুলো পাওয়ার পর ফটোকপি এবং স্ক্যান করে রাখা উচিত।
02) Photo – এরপরের কাজ হচ্ছে ছবি তোলা। ছবি তোলাকে আলাদা করে একটা স্টেপ হিসেবে উল্লেখ করার কারণ হচ্ছে, এখানে একটু ঘাপলা আছে। কিছু নিয়ম রক্ষা করে ছবি তুলতে হবে। নিয়ম গুলি দেখতে হলে চলে যান, Photograph Requirement. মনে রাখবেন, আপনার ভিসার জন্যে ছবির হার্ডকপির পাশাপাশি ডিজিটাল কপিও লাগবে।
03) SEVIS fee – মডেলিং শেষে (অর্থাৎ, ছবি তোলার পরের) গুরুত্বপূর্ণ কাজটি হচ্ছে সেভিস ফি প্রদান। এটি আপনি করতে পারেন এই ওয়েবসাইটে গিয়ে- SEVIS fee. ফি প্রদানের সময় সেভিস পিন কোড দেয়া লাগে। এটি পাওয়া যাবে I-20 ফর্মে (I-20 এর স্যাম্পলে indicate করা আছে)…… নাম্বারটি শুরু হয় ইংরেজি “N” এর পরে। বর্তমানে সেভিস ফি ৩৫০ ডলার। সেভিস ফি প্রদানের পর আপনাকে অবশ্যই Receipt প্রিন্ট করে রাখতে হবে। চাইলে পিডিএফ ফরম্যাটেও সেইভ করা যায়, যেটা আপনি আপনার ইমেইলে সেইভ করে রাখতে পারেন।
04) DS-160 form – পরবর্তী কাজ হচ্ছে ভিসা ইন্টারভিউয়ের টিকিট সংগ্রহ করা। সেটার জন্যে আপনাকে আরেকটি ফর্ম ফিল আপ করতে হবে । এটাকে বলে DS- 160 ফর্ম। এটি আপনি নিজেই পূরণ করতে পারেন অথবা Saimon Centre এর সাহায্য নিতে পারেন। কিন্তু এই ক্ষেত্রে আপনাকে অতিরিক্ত এক হাজার পঁয়ত্রিশ টাকা দক্ষিণা দিতে হবে। ফর্ম পূরণ করতে হবে Consular Electronic Application Center এর ওয়েবসাইটে গিয়ে। ঘুরে দেখে আসুন এক ঝলক – DS-160 form. এটির ক্ষেত্রেও আপনাকে কনফার্মেশন পেজটি অবশ্যই Receipt প্রিন্ট করে রাখতে হবে। পিডিএফ ফরম্যাটে সেইভ করে আপনি আপনার ইমেইলে ড্রাফট করে রেখে দিন।
05) Visa application fee – ইন্টারভিউ শিডিউল করা এখন অনেক সহজ। আগে সায়মন সেন্টারে দৌড়াদৌড়ি করা লাগতো, এখন সারা বাংলাদেশ থেকে অনলাইনেই করতে পারবেন, শুধু Eastern Bank এর শাখা আশেপাশে খুঁজে নিতে হবে।
প্রথমেই CGI FEDERAL এ ক্লিক করে আপনার ইমেইল আইডি দিয়ে একটা একাউন্ট খুলুন। ওপরে বাম দিকে New Application/Schedule Appointment- এ ক্লিক করুন, ফর্ম পূরণ করতে থাকুন। এখানে পেমেন্টের পেইজে এলে আপনাকে একটা ডিপোজিট স্লিপ দেয়া হবে। সেখানে CGI Reference নাম্বার, এই নাম্বারের Expiration Date, আর পেমেন্টের পরিমাণ থাকবে (১৬০ ডলারে যা হয়)। এটা প্রিন্ট করে নিন, ফর্মটার বাকি অংশগুলো পূরণ করুন, এবং Eastern Bank এর যে কোনো শাখায় চলে যান (শাখাগুলোর অবস্থান দেখুন এখানে) ; সাথে পাসপোর্ট এবং জাতীয় পরিচয়পত্র (+ ফটোকপি) রাখুন। ব্যাংকে গিয়ে “ভিসা ফি দেবো” বললেই হবে।
অনেকে এই পর্যায়ে এসে CGI এর ওয়েবসাইটে আরেকটা জিনিস দেখে ঘাবড়ে যায়। ঐ পেমেন্ট পেজে “receipt no.” লেখা একটা ফাঁকা বক্স থাকে। ব্যাংকে ফি দেয়ার পরে অনেকে যখন দেখে যে, তাকে কোনো receipt no. দেয়া হয়নি, তখন দুশ্চিন্তায় পড়ে যায়। তাদেরকে আশ্বস্ত করছি, ঐ বক্সে আপনাকে কোনোদিনই কিছু লিখতে হবে না। যেভাবে আছে, ওভাবেই রেখে দিন। ব্যাংকে টাকা জমা দেয়ার ২৪ থেকে ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে নিজে নিজেই ঐ বক্সে receipt no. চলে আসবে। তখন “Continue” ক্লিক করে আপনার সুবিধামত ইন্টারভিউ শিডিউল নিতে পারবেন। শিডিউল নেয়া হয়ে গেলে কনফার্মেশন পেইজটা প্রিন্ট করে ফেলুন। এটা সাক্ষাৎকারের দিন লাগবে।
সাক্ষাৎকারের জন্য আর কী কী লাগবে, এম্ব্যাসিতে ঢোকার আগে এবং এম্ব্যাসীতে সাক্ষাৎকারের সময় কী কী হবে, তা জানতে হলে ঢুকে পড়ুন এখানে – Embassy Interview.
need details information about sponsors in visa application
Sponsor ki amar j kono relative hote parbe if ma baba solvent na hoi? sponsor nea details article chai
Yes, anyone can be your sponsor. Any close relative will do. And we will try to post in details about this.
ভাই ফুল ফান্ডিং পেলেও কি সলভেন্সি সার্টিফিকেট দেখাতে হয়?
Yes, man. That’s a necessary evil.
is it possible to pay for DS-160 via visa credit card? When I will know my visa interview is fixed ? is it fixed by the embassy or we get to choose our date and time?
Yes, it is possible.
You get to choose. Procedure is outlined with details in the article.
ফুল ফান্ডেড হলেও কি ভিসার সময় ব্যাংক স্টেটম্যান্ট শো করতে হয়?
যদি ভিসা অফিসার চায়, আপনাকে দিতে হবে। অনেকের ক্ষেত্রে দেখতেই চায়না ফুল ফান্ড থাকলে।
এই প্রসেস গুলো কি আগের মতোই আছে না চেন্জ হয়েছে?
আগের মতই আছে।